বিগিনারদের জন্য বেস্ট ফ্রিল্যান্সিং সাইট বা মার্কেটপ্লেসের তালিকাসমূহ

freelancing marketplace for beginners

ফ্রিল্যান্সিং বেপারটা যেন দিন দিন সোনার হরিণের মতো হয়ে যাচ্ছে সকলের কাছে। কেননা ফ্রিল্যান্সিং মানেই হচ্ছে লক্ষ লক্ষ ডলার ইনকামের একটি মাধ্যম বা রাস্তা। যেখানে কিছু সময় কম্পিউটার নিয়ে বসে থাকলেই মাস শেষে জমা হবে সেই কাঙ্ক্ষিত ডলার। আপনি যদি এমন কিছু ভেবে থাকেন তাহলে সত্ত্যি বলছি ভাই/আপু আপনি বোকার রাজ্যে বিচরণ করছেন এখনো।

একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে আপনাকে যে টাকা ইনকাম করা এতোটাও সোজা না যতটা আপনি ভাবছেন। তাই আমি আজকে আপনাদের মাঝে আজকে বেশকিছু ওয়েবসাইটের ধারণা দিবো যেগুলোর মাধ্যেমে আপনি আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের নাম শোনেননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বেশ কষ্টসাধ্য একটা বেপার৷ ফ্রিল্যান্সিং পেশায় রিমোটলি নিজের সুবিধা মতো টাইমে কাজ করার বিশেষ সুবিধা থাকায় এবং একটা হ্যান্ডসাম অ্যামাউন্ট ইনকামের সুযোগ থাকায় অনেকেই এখন ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে বেছে নিচ্ছেন। 

আমাদের সমাজে ছোট খাটো ভাবে একটা বিজনেস স্টার্ট করতে চাইলেও বেশ ভাল পরিমানের কিছু মূলধন প্রয়োজন হয়। কিন্তু অপরদিকে যদি ফ্রিল্যান্সিং এর কথা বলি তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এক ধরনের বিজনেস হওয়া সত্ত্বেও  এটি শুরু করতে তেমন কোন মুল্ধনের প্রয়োজন পড়েনা। এখানে আপনার মুল্ধন হিসাবে যার যার অবস্থান থেকে নিজে স্কিলকে ডেভেলপ করলেই ভাল একটা ফল আশা করা যায়। আপনি যদি একটু ভালো করে খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন যে এমন অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন যারা নিজের মতো করে তাদের নিজের ব্রান্ড তৈরি করে বা একটি বিজনেস সাইট বানিয়ে সেখানে ক্লায়েন্টদের সার্ভিস প্রোভাইড করার মাধ্যেমে সেখান থেকে ভাল মানের প্রফিট জেনেরেট করে থাকেন। 

অপরদিকে যারা নতুন নতুন এই সেক্টরে আসেন, তারা এই সমস্ত বিষয়ে খুব বেশি ধারনা না থাকার কারনে সেইভাবে স্টার্টয়াপ করতেই পারেন না। আপনি যদি চান তাহলে এই সময়ে আপনার জন্যে অনলাইনের ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলো বেশ কার্যকরি একটা প্লাটফর্ম বলতে পারেন। বর্তমানে প্রচুর ফ্রিল্যান্সিং সাইট বা মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেগুলোর মধ্যে সবগুলো বিগিনার ফ্রেন্ডলি নয়। 

তাই আজকের আমি পুরো পোস্টটি বিগিনারদের জন্য বেস্ট ফ্রিল্যান্সিং সাইট কোনগুলো সেটা নিয়ে ডিটেইলে আলোচনা করবো বলেই এতোক্ষন আপনাদের বিভিন্ন বিষয়ে ধারণা দেবার চেষ্টা করলাম। আশা করছি এই পোস্টটি আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকলে সমস্ত বিষয়ে ক্লিয়ার ধারনা পেয়ে যাবেন।

নতুনদের জন্যে শুরুর পর্যায়ে ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কাজ করা উচিৎ কি?

আমার মনে হয় এতোক্ষনে এই প্রশ্নটা এখন অনেকের মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। যেহেতু আমি আগেই বলেছি যে আজকের টপিকটি একদম বিগিনারদের জন্য বেস্ট ফ্রিল্যান্সিং সাইট নিয়ে, তাই শুরুতেই এই প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিচ্ছি আমি আপনাদেরকে।

আসলে সত্যি কথা বলতে কি, যদি আপনার নিজের একটি ফ্রিল্যান্সিং বিজনেস থেকে থাকে, তাহলে সেখানে আপনি অনায়াসেই ক্লায়েন্টদেরকে সার্ভিস প্রদান করতে পারবেন। কেননা এখানে আপনার নিজের বিজনেসে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোর মতো সার্ভিস দিতে গিয়ে তেমন কোন বাঁধাধরা নিয়ম ফলো করতে হয়না। আপনার রাজ্যে আপনি স্বাধীন, কিন্তু অপরদিকে এটি সত্যি যে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে যে একদম বিগিনার, তার কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নিজের বিজনেস নিজে রান করানোর ক্যাপাবিলিটি থাকেনা এবং পুরাই নতুন সেই সাথে পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতা না থাকার জন্যে ক্লায়েন্টরাও তাকে ট্রাস্ট করে তার থেকে সার্ভিস নিতে খুব একটা আগ্রহী হবেন না। 

অপরদিকে শুধুমাত্র কোন একটা নিদির্ষ্ট সেক্টরে স্কিল থাকলেই সেটাকে কাজে লাগিয়ে আপনি সফল ভাবে বিজনেস রান করাতে পারবেন না। বরং এক্ষেত্রে প্রয়োজন এনাফ এক্সপেরিয়েন্স, মার্কেটিং এর উপর অভিজ্ঞতা এবং কমিউনিকেশন স্কিল।

বিগিনার বা নতুনদের জন্য বেস্ট ফ্রিল্যান্সিং সাইট কোনগুলো?

উপরের তথ্য গুলো পড়ে হয়তো এতোক্ষনে বুঝেই ফেলেছেন নতুনদের জন্যে একটি বিজনেস শুরু করা কতটা কষ্টসাধ্য বিষয়, তাই আমার মতে আপনি শুরুতে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোকেই বেছে নিতে পারেন। এতে করে আপনার নিজের কাজের অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে একদিকে ক্লায়েন্টদের সাথে কমিনিউকেশন স্কিলের যেমন উন্নতি হবে, অপরদিকে আপনার সেক্টরে এক্সপার্টাইজ বলেন আর কনফিডেন্স যেটাই বলেন না কেনো বেশ শক্তপক্ত ভাবেই বুস্টয়াপ হবে। তাই আমি বিগিনারদেরকে সাজেস্ট করবো ইনিশিয়াল স্টেইজে অনলাইনের ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কিছুদিন কাজ করতে। এতে করে দিনশেষে সবচেয়ে বড় বেনিফিট তারাই পাবে।

ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কাজ করার সুবিধা এবং অসুবিধাসমূহঃ 

আমরা জানি যে প্রতিটি কাজেরই কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা থাকে। ঠিক তেমনি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কাজ করার ক্ষেত্রেও কিছু কিছু ব্যাপার গুলো অই একই রকম। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক একজন বিগিনার অনলাইনের বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কাজ করার সময় কী কী সুবিধা এবং অসুবিধা ফেইস করতে পারেন বা ফেইস করতে হবে।

সুবিধাঃ

১। আপনি যেই সেক্টরে কাজ করেন সেই সেক্টরে ক্লায়েন্টরা ঠিক কেমন ধরণের সার্ভিস চায় সেগুলা রপ্ত করা।

২। আপনি কিভাবে ক্লায়েন্টদের সাথে কথা বললে তাদেরকে কনভিন্স করতে পারছেন সেই ব্যাপারে আইডিয়া পাওয়া ।

৩। নতুন নতুন প্রজেক্টে কাজ করার ফলে এক্সপেরিয়েন্স অনেক গুন বাড়ায় যা নিজের রেপুটেশন বাড়াতে হেল্প করে সেই সমস্ত ক্লাইন্টদের মাধ্যেমে।

৪। আরেকটা মজার বিষয় অনেক কম সময়ে কাজ খুঁজে পাওয়া যায় এবং একইসাথে ইজিলি পেমেন্ট পাওয়া।

অসুবিধাঃ

১। বিগিনারদের জন্যে এই সমস্ত ফ্রিল্যান্সিং সাইটের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো এসব সাইটে রুলস রেগুলেশন ফলো করা। এবং একটু ভুল হলেই অ্যাকাউন্ট টেম্পোরারিলি সাসপেন্ডেড অথবা পারমানেন্টলি ব্যানড হওয়ার মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটা।

২। মাঝে মাধে এমন অনেক ক্লায়েন্ট আছেন যারা কিনা অল্প পেমেন্টের বিনিময়ে ফ্রিল্যান্সারদেরকে বেশি কাজ করিয়ে নিয়ে থাকেন। 

৩। কিছু ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কাজ করার বিনিময়ে বেশি পরিমাণে ফী দিতে হয় যেটা বিগিনারদের পক্ষে এফোর্ড করা কিছুটা টাফ হয়ে যায়।

৪। এই সমস্ত মার্কেটপ্লেসে একই সেক্টরে আরো অনেক ফ্রিল্যান্সার সার্ভিস প্রোভাইড করায় কম্পিটিশন হাই থাকে যার ফলে বিগিনাররা কাজ খুঁজে পেতে বেশ ভাল রকমের কম্পিটিশনের মুখোমুখি হতে হয়। 

৫। এছাড়াও এমন অনেক ফেইক ক্লায়েন্টস থাকেন যারা আসলে সার্ভিস নেয়ার কথা বলে স্ক্যাম করে থাকেন নতুন বা পুরাতন সেলারদের সাথে।

বিগিনারদের জন্য বেস্ট ফ্রিল্যান্সিং সাইটসমূহ?

বর্তমান বিশ্বে অনেক ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে। তাই শুরু পর্যায়ে থেকে অনেকেই বুঝতে পারেন না যে কোন প্লাটফর্মটি তার জন্যে সময় উপযোগী? তাই আমি আপনাদেরকে কিছু মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে আইডিয়া দেয়ার ট্রাই করবো। যে বিগিনারদের জন্য বেস্ট ফ্রিল্যান্সিং সাইট কোনগুলো সেটা সম্পর্কে।

১। ফাইভারঃ

ফ্রিল্যান্সিং কথাটি বলতে গেলে যেই সাইট এর কথাটা উচ্চারণ না করলেই নয়, সেই হচ্ছে ফাইবার। কেননা বর্তমানে ফাইভার ওয়ার্ল্ডের সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। এই মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ( যেমনঃ গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং, কন্টেন্ট রাইটিং) ছাড়াও আরও অনেক বিষয়ে গিগ ক্রিয়েট করে নিজেদের সার্ভিস সেল করে থাকেন। ফাইবারে একজন বিগিনার সর্বনিম্ন ৫ ডলার থেকে শুরু করে তাদের স্কিল অনুযায়ী ৫০০-৫০০০ ডলারের পেমেন্টের কাজ খুঁজে নিতে পারেন অনায়াসেই। আবার এই প্ল্যাটফর্মে ফ্রিল্যান্সাররা খুব সহজেই তাদের ডলার পেওনিয়ার, পেপাল কিংবা ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে উইথড্র করতে পারেন।

২। আপওয়ার্কঃ

ফাইভারের মতো আপওয়ার্কও বিগিনারদের জন্য একটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলোর মধ্যে অন্যতম। আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেসেও বিগিনার এবং প্রফেশনাল দুইধরণের ফ্রিল্যান্সারদের জন্যেও ভালো একটা সুযোগ করে দিয়েছে আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস। যেখানে আপনি চাইলে ক্লাইন্টের সাথে  আওয়ারলি এবং ফিক্সড রেটে পেমেন্ট নিতে পারেন খুব সহজেই কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই। আপনি চাইলে এই সাইটেও ক্লায়েন্টদেরকে নিজের এক্সপার্টাইজ অনুযায়ী বিভিন্ন ক্যাটাগরির সার্ভিস অফার করতে পারবেন। যেমন ধরুনঃ এসইও, ডিজিটাল মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি। তবে এখানে কাজ পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই বিড করতে হবে ক্লাইন্টদের জব গুলোতে। আপওয়ার্কের একটা অন্যতম ভাল দিক হচ্ছে যে, এই সাইটে বিগিনাররা যদি তাদের সেই স্কিল গুলোকে একবার প্রমান করতে পারেন, তাহলে আর কখনো তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হবেনা।

৩। ফ্রিল্যান্সার ডট কমঃ

ফ্রিল্যান্সার ডট কম আগে খুব একটা বেশি জনপ্রিয় না হলেও বর্তমানে দিনে দিনে এই সাইটের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। অস্ট্রেলিয়া বেজড এই অনলাইন মার্কেটপ্লেসে একজন বিগিনার ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে কাজ করার সুযোগ রয়েছে, এখানেও ডাটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে প্রোগ্রামিং এর উপরে অনেক কাজ রয়েছে। এই সাইটে বর্তমানে প্রচুর কাজ পাওয়া যায়, তাই যদি একজন বিগিনার হিসাবে আপনি এই সাইটে ইফোর্ট দিয়ে কাজ করেন, তাহলে খুব সহজেই আপনি আপনার সেই সমস্ত সার্ভিস প্রোভাইড করা স্টার্ট করতে পারেন এই সাইটের মাধ্যেমে।এছাড়াও আপনি এই সাইটে ফ্রিক্সড প্রাইজ রেট এবং একইসাথে আওয়ারলি রেট এ দুই ধরণের রেটেই পেমেন্ট পাওয়ার সুবিধা পেয়ে যাবেন, তাই চিন্তা কিছু নেই। অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটের মতো টাকা উইথড্র করতে পারবেন অনাইয়াসেই পেওনিয়ার, পেপাল কিংবা ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে।

৪। পিপল পার আওয়ারঃ

আরেকটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হচ্ছে পিপল পার আওয়ার। এই পিপল পার আওয়ার হচ্ছে একটি ডুয়াল মার্কেটপ্লেস। যেখানে আপনি চাইলে বিড করেও কাজ পেতে পারেন আবার একইসাথে ফিক্সড রেটেও কাজ পেতে পারেন। 

আপনি চাইলে এখানেও ঘন্টা বা আওয়ারলি রেটে কাজ করতে পারবেন এবং সে অনুযায়ী পেমেন্ট নিতে পারবেন। আরেকটি মজার বিষয় হচ্ছে যে যুক্তরাজ্যভিত্তিক এই অনলাইন মার্কেটপ্লেসে একজন ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা এবং স্কিলকে অনেক বেশি ভ্যালু দেয়া হয়। আর ঠিক এই সমস্ত কারনেই এই সাইটে অন্যান্য সাইটের তুলনায় অনেক ভাল বা তুলনামূলক হারে বেশি পেমেন্ট পাওয়া যায়। এই মার্কেটপ্লেসেও অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের মতো  এসইও, রাইটিং সার্ভিস, ডেটা এন্ট্রি, ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি রিলেটেড সার্ভিস অফার করতে পারবেন আপনার ক্লাইন্টদেরকে ।

নতুনদের জন্যে এই সাইটগুলোকেই আমি বেস্ট ফ্রিল্যান্সিং সাইট বলবো। তবে এ সাইটগুলোতে কাজ করার সময় আপনাকে বেশ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেমনঃ সঠিক ইনফরমেশন দিয়ে অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করা, তাদের সাইটের রুলস রেগুলেশন ফলো করা, আপনার কাজের ডেডলাইনের মধ্যে ক্লায়েন্টকে সার্ভিস ডেলিভারি দেয়া, একই ডিভাইস থেকে একটার বেশি অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট না করা ইত্যাদি বিষয়ে পূর্ণ জ্ঞান রাখা এবং সততার সাথে কাজ করা।

এছাড়াও আরেকটি বিষয়ে সব বিগিনারকে বলতে চাই যে, সেটা হলো কখনোই আপনি লং-টার্মের জন্য এসব সাইটে কাজ করার মাইন্ডসেট করে রাখবেন না। আপনি এই মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করে নিজের মতো করে একটি প্লাটফর্ম বানাতে পারবেন এই ধরনের চিন্তা ধারা রাখবেন নিজের মনের ভেতরে। কেননা এমন এক সময় আসবে যখন আপনার কাছে মার্কেটপ্লেসের নিময়নীতি গুলোকে কাটার মতো মনে হবে। তাই নিজের যদি একটা প্লাটফর্ম থাকে তাহলে তাতে ক্ষতির কি? তাই সব সময় নিজের স্কিলকে ডেভেলপ করুন তাহলে ডলার আপনাদের পিছনে দৌড়াবে তখন আপনাকে ডলারের পিছনে ছুটে মাথার ঘাম ঝরাতে হবেনা।

ফাইবারে উপযুক্ত বায়ার রিকোয়েস্ট কিভাবে পাঠাবেন সেই পদ্ধতিসমূহ জানতে এখানে ক্লিক করুন আরও পড়ুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

2 মন্তব্যসমূহ

Emoji
(y)
:)
:(
hihi
:-)
:D
=D
:-d
;(
;-(
@-)
:P
:o
:>)
(o)
:p
(p)
:-s
(m)
8-)
:-t
:-b
b-(
:-#
=p~
x-)
(k)