Make Money Online | ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় ২০২৪?

ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়?

ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়? (Make Money Online)

প্রথমেই বলে নেই যেকোন কাজে আপনাকে ধৈর্য্য ধরে কাজ করে যেতে হবে, আর কিভাবে ব্লগিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন সেই সম্পর্কে জানতে পুরো পোস্ট পড়ুন মনযোগ সহকারে।

বর্তমানে লোকজন ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্তপেশার উপর অনেক বেশি হারে ঝুকছে। অনেকে শখের বসে freelancing করে কত টাকা আয় করা যায়? How To Make Money Online, earn money online, ake money from home, online earning, online earning sites, online earning websites, trusted online money making sites,best earning website, কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করা যায়? ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়? এই সমস্ত বেপার নিয়ে ইতিমধ্যে যারা এক্সপার্ট রয়েছেন তাদের সাথে আলোচনা করে থাকেন।

কেননা এই পেশা অনেকটা আরামদায়ক আর অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করা যায় এই ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যেমে নিজের ঘরে বসেই, যা অন্য কোন প্লাটফর্মে করা সম্ভব নয়। ফ্রিল্যান্সিং এর তেমনি একটি মাধ্যেম হচ্ছে ব্লগিং। আপনি চাইলে নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে শুধুমাত্র ব্লগিং করেও মাসে লক্ষ লক্ষ টাক ইনকাম করতে পারবেন ঘরে বসে নিজের ডেস্কটপ বা ল্যাপটপকে কাজে লাগিয়ে।

তাই আজকে আমরা জেনে নিবো যে How To Make Money Online বা ব্লগিং করে আপনি মাসে কত টাকা উপার্জন করতে পারেন? আপনাদের সুবিধার জন্যে প্রথমে বলে রাখি যে আজকে আমরা এই ব্লগের আর্টিকেলটি থেকে জানবো যে ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় সেই সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক যে বাংলা ব্লগ থেকে কি রকম অর্থ উপার্জন হয় বা উপার্জন করা যায় সে সম্পর্কে।

ব্লগার কি? | Make Money Online

ব্লগার হলো এমন একটি প্লাটফর্ম যার মাধ্যেমে আপনি নিজের মনের ভাব বা সহযোগীতা মুলক আর্টিকেল প্রকাশ করতে পারেন অনলাইনে। আপনার পাবলিশ করা আর্টিকেল থেকে আপনি চাইলে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এই ব্লগার প্লাটফর্মকে ব্যবহার করে।

অন্যান্য প্লাটর্ফমের মতো আপনাকে এই ব্লগারে কোন রকম ইনভেস্ট করতে হয়না। আপনি ইনভেস্ট ছাড়াই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন ব্লগার প্লাটর্ফমকে ব্যবহার করে।

ব্লগার থেকে কি উপার্জন করা যায়? । ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়? | Make Money Online

আপনি যদি গুগলে সার্চ করে থাকেন বা খোজাখোজি করে থাকেন যে বাংলা আর্টিকেল লিখে ইনকাম করা যায় কিনা বা বাংলা আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জন করার পদ্ধতি সমূহ কি কি? তাহলে আপনাকে বলবো যে হ্যাঁ অবশ্যই আপনি অনলাইন থেকে ব্লগিং করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

আর আপনি ইতিমধ্যে তো জানেন যে আজকের টপিকের মুল উদ্দেশ্য টা হচ্ছে যে ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়? সুতরাং আপনাকে আবারো বলব যে, ব্লগিং করে অবশ্যই অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। ব্লগার অর্থাৎ গুগলের ব্লগিং প্লাটফর্মে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করে, প্রতিনিয়ত লেখালেখি করে উপার্জন করা যাবে। সেখানে আপনার উপার্জন আপনার ব্লগ সাইটে ভিজিটর আসার পরিমাণের উপর নির্ভর করবে।

ব্লগিং করার আগে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় সম্পর্কে জেনে নিতে হবে যেমন ধরুন ডোমেইন কি? বা নিশ কি? কিওয়ার্ড কি বা কোন কিওয়ার্ড থেকে কত টাকা আয় করা যায় এই সমস্ত বিষয় গুলো সম্পর্কে।

নিশ কি? । freelancing করে কত টাকা আয় করা যায়?

যে টপিকে কিংবা ক্যাটাগরির উপর আপনি ব্লগ লেখালেখি করছেন, সেই টপিকেই বলা হয় নিশ। তাছাড়া আপনি কিরকম কোয়ালিটি কনটেন্ট পাবলিশ করেন, এবং  আপনার কনটেন্ট থেকে কত বেশি অর্গানিক ট্রাফিক আসে, তার উপরেও আপনার আর্নিং অনেকাংশে নির্ভর করে।

ব্লগ থেকে আয় করার উপায় । freelancing করে কত টাকা আয় করা যায়?

১) ওয়েব মনিটাইজেশন করে উপার্জনঃ

আপনি যদি ব্লগিং করে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে আপনাকে যেকোন একটি এড নেটওয়ার্কে সাথে সংযুক্ত হতে হবে। যদি আপনি বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আপনার ওয়েবসাইট থেকে অর্থ উপার্জন করতে চান।

আপনি যখন আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইট মনিটাইজ করবেন বা যে কোন এড নেটওয়ার্ক ব্যবহার করবেন। যেমন ধরুনঃ গুগল এডসেন্স(Adsense, Ezoic, Adsterra, Propeller Ads) ইত্যাদি। এ সকল এড নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ওয়েব সাইট মনিটাইজেশন করলে কিছু নির্ধারিত বিষয়ের উপর নির্ভর করে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন শুধুমাত্র বাংলা আর্টিকেল লিখেই। যেমনঃ

নিশঃ (Make Money Online)

আপনার ব্লগ সাইট যেই টপিকের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে সেটা হচ্ছে নিশ। আপনার ওয়েবসাইটের ধরন কি, কোন টপিকের উপর আপনার ব্লগ সাইট তৈরি হয়েছে তার ওপর আপনার অডিয়েন্সের ধরন নির্ভর করে। 

অডিয়েন্সের ধরন উপার্জন করার ক্ষেত্রে অনেক বেশি জরুরী। কারন কোন ধরনের অডিয়েন্সকে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে একত্র করছেন সেটা অনেক বড় একটি বিষয়। ধরুন আপনার ব্লগ সাইটটি একটি টেকনোলজি বেজ ব্লগ সাইট। মানে আপনি প্রযুক্তির তথ্য বা প্রযুক্তি খবর পাবলিশ করেন, কিংবা ভ্রমণ বিষয়ে অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। 

কিংবা কোন একটি Tourist Spot, একইভাবে কোথাও ভ্রমণ করল কোন হোটেলে উঠতে হবে, সেখানে কি কি করতে হবে, কি কি জানা আবশ্যক সেখানে যাওয়ার আগে কি জানা লাগে, এসব ব্যাপার নিয়ে ব্লগিং করেন। 

আপনি অবশ্যই নিজের ওয়েবসাইটে একত্র করেন তাদেরকেই যারা ট্যুরে যাবে, বা কোন একটি জায়গায় ভ্রমণ করতে চাইবে। এড নেটওয়ার্ক গুলো ওয়েবসাইটের ধরন বা নিশের উপর ভিত্তি করেই বেছে বেছে এড প্রদর্শন করায়। যাতে করে অডিয়েন্স এড গুলোতে ক্লিক করে এবং এই ক্লিক করার পরিমাণ বাড়ে। এতে করে এড নেটওয়ার্কগুলো ঐ সকল ওয়েবসাইট কিংবা ব্র্যান্ড থেকে উপার্জন পায়, যারা ওই এডটি তাদের কাছে দিয়েছে। 

এবং সেই এড থেকে আপনারও মুনাফা আসে। এসমস্ত ব্যপারে আপনার অনেক ক্ষেত্রে ইনকাম নির্ভর করে। যেমন আপনি যদি ট্রাভেলিং নিয়ে ব্লগে লেখালেখি করেন। এ সমস্ত এড আপনাকে যথেষ্ট পরিমান ভালো উপার্জন দিবে।

অপরদিকে আপনি যদি নিউজ পেপার বা নিউজ সাইট খোলেন। যেখানে প্রতিনিয়ত ব্লগের মত কনটেন্ট আপডেট দেন। তবে সেখান থেকে নির্ধারিত কোন এড নেটওয়ার্ক যাচাই করে নেয়া যায়না। সেখান থেকে কোনো টপিকের অ্যাডভার্টাইজমেন্ট নির্ধারিত ভাবে প্রদর্শন করা যায় না।

যার কারণে নিউজপেপার সাইটগুলোতে অডিয়েন্সের পরিমাণের তুলনায় আয় কম হয়। একইভাবে আপনি যদি শিক্ষা ও গেইমিং নিয়ে একটি ওয়েবসাইট খুললেন সেখানে ততো বেশি ইনকাম হবে না। যতটা ইনকাম হবে অর্থনীতি ও ফিন্যান্স নিয়ে তৈরি ব্লগে।ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় জানুন।

তাছাড়া যারা ফরেক্স ট্রেডিং, বিভিন্ন কারেন্সি লেনদেন, ব্যাংকিং বিষয়াদি তাছাড়া বীমা ও ইন্সুরেন্স নিয়ে লেখালেখি করেন। ঐ সমস্ত ফিন্যান্স ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমাণে উপার্জন করা যায় শুধুমাত্র বিজ্ঞাপন থেকেই।

ভিজিটরঃ (Make Money Online)

এই পর্যায়ে চলুন আলোচনা করা যাক ভিজিটরের সংখ্যা ও পরিমাণের উপর অবশ্যই ওয়েবসাইটের আর্নিং কতটুকু নির্ভর করে সেই সম্পর্কে। আপনার ওয়েবসাইটে যদি দিনে গড় ভিজিটর 1000 হয়, তবে সেখান থেকে যত উপার্জন হবে। যদি আপনার ভিজিটর প্রতিদিন 100 হয়, সেখান থেকে তেমন ভাল উপার্জন হবে না।

পার ক্লিকে কত টাকা পাওয়া যায়ঃ (Make Money Online)

গুগল এডসেন্স এর পাশাপাশি আরো বেশ কিছু ওয়েবসাইট গুলোকে মনিটাইজেশন করার প্লাটফর্ম আছে। সেখানে ad এ ক্লিক করার পর আর্নিং আসে। আর এই ক্লিক এর বিনিময়ে যে অর্থ উপার্জন হয়ে থাকে সেটির কাউন্টার হচ্ছে সিপিসি। CPC এর অর্থ হচ্ছে  Cost Per Click। এর উপর আপনার আর্নিং নির্ভর করবে। কোন একজন ভিজিটর যদি আপনার এডে ক্লিক করে, তবে সেই ক্লিক করার কারনে আপনাকে একটি নিদির্ষ্ট পরিমান অর্থ প্রদান করা হবে।

ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়?

আর এই সিপিসি নির্ভর করে মূলত আপনার ওয়েবসাইটের অডিয়েন্সের ধরনের উপর। তাছাড়া আপনার সাইটের নিশের উপর নির্ভর করবে।

ভিজিটরের ধরনঃ (Make Money Online)

আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটরের ধরনের উপরও ব্লগ সাইটের উপার্জন অনেকাংশে নির্ভরশীল। আপনি কোন ধরনের ভিজিটর সাইটে আনছেন সেটা হচ্ছে মুখ্য বিষয়। যদি অর্গানিক ভিজিটর অর্থাৎ বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন থেকে নিয়ে আসেন, তবে সেখান থেকে ভালো উপার্জন হয় করা যায়।

কিন্তু যদি আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল সাইট থেকে ভিজিটর নেন, তবে আয়  অনেকাংশ কম হবে। তাই আপনাকে সব সময় চেষ্টা করতে হবে অর্গানিক ভিজিটর আনার, যদি গুগল এডসেন্স এর মত ওয়েবসাইটে বেশি আয় করতে চান।

 অর্গানিক ভিজিটর কি? (Make Money Online)

আপনি যদি অর্গানিক ভিজিটর সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে জেনে নিন, যে সমস্ত ভিজিটর গুগল থেকে, অর্থাৎ গুগলের সার্চ রেজাল্ট থেকে আপনার ওয়েবসাইটে আসবে, তাদেরকে অর্গানিক ভিজিটর বলে। এছাড়াও Bing, Yahoo, Baidu ইত্যাদি এর মতো সার্চ ইঞ্জিন থেকেও ভিউ আসলে তারাও অর্গানিক ভিজিটর হিসাবেই গণ্য হবে।

বাংলা ব্লগ থেকে ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়? (Make Money Online)

আপনার যদি কাউকে জিজ্ঞাসা করেন যে বাংলা সাইট থেকে কত টাকা আয় করা যায়? তাহলে অনেকেই বলবেন যে বাংলা ব্লগ সাইটে খুব বেশি উপার্জন হয় না। এটি পুরোপুরি সঠিক না হলেও কিছুটা সত্য যেমনটা ইনকাম ইংরেজি ব্লগ সাইটে হয় তাঁর তুলনায় কিছুটা কম হয়। কারণ বাংলা ব্লগ সাইটের অডিয়েন্স মূলত বাংলাদেশি অথবা পশ্চিম ভারতীয় কিছু। 

বাংলাদেশি অডিয়েন্সকে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে এত বেশি উপার্জন হয় না। কারণ বাংলাদেশে এখনো ইন্টারনেটে অতটা উন্নতি লাভ করেনি। যেমনটা ওয়েস্টার্ন দেশগুলোতে উন্নতি হয়েছে। যেমন একজন আমেরিকান কেউ একটি এডে ক্লিক করলে যত বেশি সিপিসি দিবে। বাংলাদেশের কোনো ভিজিটর এডে ক্লিক করলে তার থেকে 10 গুণ কম উপার্জন দিবে। 

আমার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী আমি প্রতিদিন গড়ে  0.10 ডলার করে সিপিসি পাই। চাইলে আপনিও মাল্টিপল নিশ নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন। এতে করে আপনাকে লেখার জন্য টপিকস এর কোন অভাব হবেনা।

ব্লগে  কিভাবে এড শো করাবে তা কন্টেন্টের কিওয়ার্ড ও অর্গানিক ট্রাফিকের ধরনের ওপর নির্ভর করে। আপনি যদি আপনার আর্টিকেল গুগল সার্চ ইঞ্জিনের জন্য অপটিমাইজ করেন। তাহলে দেখবেন শুধুমাত্র বাংলাদেশ ট্রাফিক না, ভারত, নেদারল্যান্ড, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া এমনকি আমেরিকান ট্রাফিকও আসবে।

আপনার ওয়েবসাইটে যদি ২০০ থেকে ৩০০ এর অধিক পোস্ট করা থাকে তাহলে দেখবেন সেখান থেকে খুব দ্রুত কিছু পোস্ট র‍্যাংক করা শুরু করবে। আপনার ডোমেইন অথরিটি বেড়ে যাবে। এবং ব্যাপক উপার্জন হবে। কারণ হচ্ছে সেখান থেকে ট্রাফিক ও ভিউজ আসবে। 

আপনাকে এডস গুলো প্লেসমেন্ট সম্পর্কে জানতে হবে তাই আমি আপনাকে অবশ্যই সাজেস্ট করব যে, আপনি গুগলের Auto Ads অন করে রাখবেন। তবে আপনি এক মাস এর উপার্জন দেখে বুঝতে পারবেন না। গুগল Auto Ads ঠিক মতো কাজ করার জন্য আপনাকে কমপক্ষে এক মাস অপেক্ষা করতে হবে। তারপর দেখবেন এটা থেকে আপনার খুব দ্রুত আয় হচ্ছে।

দেখুন যেসমস্ত বিষয়ের উপর ব্লগের ইনকাম নির্ভর করে? । ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়? (Make Money Online)

১। সিপিসি (CPC)
২। কান্ট্রি (Country)
৩। কনটেন্ট (Content)
৪। ভিজিটর (Visitors)
৫। কিওয়ার্ড (Keywords)

ধরুন আপনি একজন  ব্লগার ইন্সুরেন্স রিলেটেড কোন একটি কিওয়ার্ডে নিজের পোস্ট গুগল সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংক করিয়েছেন। মানে হলো ওই ইন্সুরেন্স রিলেটেড একটি কিওয়ার্ড সার্চ করলে আপনার পোস্টটি প্রথম পাঁচটি পোস্টের মাঝে আসে। 

উদাহরন স্বরূপ কিছু কিওয়ার্ড দেওয়া হল freelancing করে কত টাকা আয় করা যায়? How To Make Money Online, earn money online, ake money from home, online earning, online earning sites, online earning websites, trusted online money making sites,best earning website, কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করা যায়? ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় ? ইত্যাদি।

ওই পোস্টে এফিলিয়েট লিংক করানোর জন্য কিংবা স্পন্সর করার জন্য বেশকিছু ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি প্রতিযোগিতা করবে। সেখান থেকে হায়েস্ট দাম পিক করবে তাদের সাথেই ঐ ব্লগার মূলত কন্টাক্ট করে নিয়ে নিবে। এভাবে সে শুধুমাত্র ইন্সুরান্স কম্পানি থেকে কয়েক হাজার ডলার উপার্জন করে নিতে পারবে। আর যদি অ্যাডের কথা বলি সেখান থেকেও ভালো উপার্জন করতে পারে। এভাবেই মূলত খুব্য উপার্জন হয়

এই পোস্ট গুলো যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে আপনার বন্ধু বান্ধবের সাথে শেয়ার করতে পারেন। এছাড়াও আপনি চাইলে আমাদের ফেসবুক পেজ এবং টুইটার এর অফিশিয়াল প্রোফাইলে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকতে পারেন তাহলে এধরনের পোষ্ট পাবলিশ হওয়ার সাথে সাথে আপনি নোটিফিকেশন পেয়ে যাবেন।

আরও পড়ুনঃ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

2 মন্তব্যসমূহ

Emoji
(y)
:)
:(
hihi
:-)
:D
=D
:-d
;(
;-(
@-)
:P
:o
:>)
(o)
:p
(p)
:-s
(m)
8-)
:-t
:-b
b-(
:-#
=p~
x-)
(k)