কারণ আমরা ছোটবেলা থেকে জেনে আসছি নিম একটি ঔষধি গাছ। নিম গাছের পাতা থেকে শুরু করে ছাল, শিকড় সবকিছু অনেক উপকারী। চলুন আজ নিমপাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিয়।
আমার বিশ্বাস ছোটবেলা থেকেই আপনি নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে কিছু না কিছু জানেন। নিম গাছের প্রতিটি অংশ ঔষধি কাজে লাগে। পাতা, ছাল, শিকড় ও ফল সবকিছুই আয়ুর্বেদী শাস্ত্রের বিভিন্ন চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। তাই বলা যায় নিমপাতার অনেক পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা রয়েছে।
নিম গাছের পরিচয়
আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে, প্রায় ৫০০০ বছর ধরে নিম গাছ রয়েছে। সে সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত এই গাছের সমান জনপ্রিয়তা রয়েছে। নিম গাছের ইংরেজি Azadirachta Indica. বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন নামে পরিচিত রয়েছে। নিম্নে কিছু নাম উল্লেখ করা হলো:
- অরিষ্ট
- পবিত্র গাছ
- ভারতীয় লিলিক
- পার্শিয়ান লিলিক
- চীনের গর্ব
- পুঁতি গাছ
এই গাছের নানা ওষুধি গুণ থাকার কারণে একে মহা প্রতিষেধক নামে ডাকা হয়। নিম গাছ প্রায় ১৩০ এটিও বেশি বিভিন্ন জৈবিক ক্রিয়ায় সক্রিয় অংশগ্রহণ করে থাকে।এইসব কারণে নিউ পাতার উপকারিতা সম্পর্কে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই।
পুষ্টিমান নিম পাতার
নিমপাতায় প্রায় সকল ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে। নিম পাতায় ১৪০ টিরও বেশি সক্রিয় উপাদান রয়েছে।অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল,অ্যান্টিপ্যারাসাইটিক, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিডায়াবেটিক,অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং ক্ষত নিরাময় বৈশিষ্ট্যে রয়েছে।
এসব উপাদান শারীরিক বিভিন্ন ধরনের খাদ্য এবং দুর্বলতা সারাতে সাহায্য করে। এক কাপ পরিমান নিম পাতায় যে পরিমাণপুষ্টি উপাদান রয়েছে তার উল্লেখ করা হলো:
পুষ্টির নাম | পরিবহন |
---|---|
পুষ্টির নামফ্যাট | পরিবহন৩.৩ গ্রাম |
পুষ্টির নামফাইবার | পরিবহন৬.৭৭ গ্রাম |
পুষ্টির নামক্যালসিয়াম | পরিবহন১৭৮.৫ গ্রাম |
পুষ্টির নামআয়রন | পরিবহন৫.৯৮ মিলিগ্রাম |
পুষ্টির নামম্যাগনেসিয়াম | পরিবহন৪৪.৪৫ মিলিগ্রাম |
পুষ্টির নামপটাশিয়াম | পরিবহন৮৮.৯ মিলিগ্রাম |
পুষ্টির নামসোডিয়াম | পরিবহন২৫.২৭ মিলিগ্রাম |
পুষ্টির নামফসফরাস | পরিবহন২৮ মিলিগ্রাম |
নিম পাতার উপকারিতা
নিম পাতার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। আল্লাহর পক্ষ থেকে নিম গাছ আশীর্বাদ স্বরূপ। নিম্নে নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
- ত্বকের যত্নে নিম পাতা
- চুলের যত্নে নিম পাতা
- দাঁতের যত্নে নিম
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিম পাতা
- চোখের সমস্যায় নিম পাতা
- পাকস্থলীর ক্যান্সার নিরাময়ে নিম পাতা
- ব্যথা নিরাময়ে নিম পাতা
১. ত্বকের যত্নে নিম পাতা
ত্বকের যত্নে নিম পাতা অনেক উপকারী। নিম পাতায় রয়েছে ওলিক, স্টিয়ারিক, পামিটিক এবং লিনোলিক অ্যাসিড। তার সাথে আরও রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং এন্টিমাইক্রোবিয়াল এসব উপাদান ত্বকের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
নিম পাতা ব্যবহার করার ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়। ব্রণ, চুলকানি, এলার্জি, ফুসকুড়ি হয়ে থাকে আমাদের ত্বকের উপর। কোন কিছুতেই ভালো করা সম্ভব হয়না। কিন্তু নিমের পাতা নিয়মিত ব্যবহার করলে এই সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যায়।
আরও পড়ুনঃ নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
নিমপাতা ব্যবহারের নিয়ম হচ্ছে, নিমপাতা বেটে নিতে হবে তারপর এটা ফেসওয়াশ এর মত মুখে লাগাতে হবে। আপনার সে জায়গায় সমস্যা সেখানেই লাগাতে পারেন। নিম পাতা লাগানোর আধা ঘন্টার মধ্যে পরিষ্কার করতে হবে।
এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করলে মুখে ব্রনের দাগ ব্রণ সবকিছুই খুব ভালো হয়েছে। নিমপাতা ব্যবহারের ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ত্বকের যত্নে নিম পাতার ভূমিকা রয়েছে।
বর্তমান সময়ে নিম পাতা দিয়ে অনেক ধরনের প্রসাধন তৈরি হচ্ছে। যেমন, নিম ফেসওয়াশ, নিমের সাবান, নিমের পেস্ট।
২. চুলের যত্নে নিম পাতা
চুলের যত্নে নিম পাতার অনেক গুরুত্ব রয়েছে। বর্তমান সময়ে অনেকেরই মাথার চুল ঝরে পড়ছে। অনেকের মাথা ব্যথা করে এবং মাথায় চুলকানি হয়। মাথায় খুশকি হয়। এসব দূর করতে নিমপাতা অনেক ভূমিকা রাখে।
নিয়মিত নিমপাতা ব্যাবহার করলে এসব সমস্যা সমাধান খুব সহজেই পাওয়া যায়। নিম পাতার তেল ব্যবহার করলে খুব সহজেই খুশি দূর হয়। চিকিৎসকেরাও পরামর্শ দেয় নিমের ব্যবহার করতে। তেল সরাও নিম পাতা ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।
নিম পাতা ব্যবহার করার কিছু নিয়ম রয়েছে। প্রথমে নিমপাতা ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর ভালোভাবে বেটে নিতে হবে। বাটা নিমপাতা পুরো মাথা ভালোভাবে লাগাতে হবে। নিম পাতা লাগানোর 30 মিনিটের মত মাথায় রাখতে হবে। এরপর ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে।
নিয়মিত এভাবে মাথায় নিমপাতা ব্যাবহার করলে চুলের গোড়া শক্ত হয়। মাথায় খুশকি অথবা চুলকানি থাকলে ভালো হয়ে যায়। চুল ঘন ও মজবুত করে এবং দেখতে উজ্জ্বল করে। অনেকের চুল লাল থাকে লাল চুল কালো করতে নিমপাতা ভূমিকা রাখে।
৩. দাঁতের যত্নে নিম
দাঁতের যত্নে নিম গাছের উপকারিতা বলে শেষ করা সম্ভব না। নিমের পাতা থেকে তার সবকিছুই ব্যবহার করা জয়। দাঁতের যত্নে নিমের ডাল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নিমের ডালের মাজন দাঁতের মাড়ি শক্ত করতে সাহায্য করে। অনেকে বিভিন্ন ধরনের পেস্ট দিয়ে দাঁত মেজে থাকে।
কিন্তু এসব ব্যবহার করার ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এসব সমস্যা থেকে সমাধান পেতে নিমের মাজস ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ডালের পাশাপাশি নিমের ছাল শুকিয়ে গুঁড়া করে পেস্টের মতো করে ব্যবহার করতে পারেন।
নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে দাঁতের অনেক সমস্যা ভালো হয়েছে। অনেকের দাঁতের গোড়ালি থেকে রক্ত পড়ে। মুখ বন্ধ করে। এসব তো ভালো করে তার সাথে বিভিন্ন রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। দাঁত ও মুখের যত্নে নিম অনেক উপকারী।
৪. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিম পাতা
নিমপাতা রক্তের শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। আপনার যদি ডায়াবেটিস থেকে থাকে তাহলে নিমপাতা আপনার জন্য ওষুধের মত কাজ করবে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিম পাতা খাওয়ার পদ্ধতি একটু আলাদা।
ডায়াবেটিস রোগীদের নিম পাতা খেতে হবে, প্রথম নিমের পাতা পানিতে দিতে হবে এবং সে পানি ভালোভাবে ফুটাতে হবে। যেরকম ভাবে চায়ের পানি ফুটানো হয়। এরপর পানি থেকে পাতা বের করে নিতে হবে। নিম পাতার নির্যাস এর পানি এভাবে নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিসের মাত্রা কমতে থাকবে।
৫. চোখের সমস্যায় নিম পাতা
নিমপাতার অনেক উপকারী তারমধ্যে আরেকটি হলো এটি চোখের যত্ন বেশ ভালো ভূমিকা রাখে। আপনার চোখে যদি কোন অস্বস্তি, জ্বালা, ক্লান্তি বা লালচে ভাব অনুভব করেন। তাহলে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে নিমপাতা ব্যাবহার করতে পারেন।
চোখে নিমপাতা ব্যবহারের নিয়ম হচ্ছে, প্রথমে নিম পাতা গরম পানিতে সিদ্ধ করে নিতে হবে। নিম পাতা গরম পানি থেকে উঠিয়ে নিতে হবে। এরপর ভালোভাবে পানি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে ছেকে নিতে হবে।
আরও পড়ুনঃ অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা
এরপর পানি ঠান্ডা হলে চোখে ব্যবহার করতে হবে। এভাবে নিম পাতার পানি ব্যবহার করলে চোখের ব্যথা এবং লালচে ভাব দূর হয়ে যাবে।
৬. পাকস্থলীর ক্যান্সার নিরাময়ে নিম পাতা
বর্তমান সময়ে পাকস্থলীর আলসার খুব সাধারণ বিষয়। প্রায় লোকেরই এ সমস্যাটি রয়েছে। ঘরোয়া পদ্ধতিতে আলসার ভালো করার ঔষধ হচ্ছে নিমপাতার রস। নিমপাতার রস হয়েছে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ক্যারোটিন খনিজ, ফরফরাস, ভিটামিন সি।
যার ফলে বিভিন্ন ধরনের ঘা ভালো করতে ব্যবহার করা হয়। সাধারণত আলসার হয়ে থাকে পেটে এসিড তৈরি হওয়ার ফলে। নিয়মিত নিম পাতার রস সেবন করলে আলসারের সমস্যা দিন দিন ভালো হয়ে যায়।
অনেকের এসিডিটি হয়ে থাকে। নিয়মিত নিম পাতার রস খেলে এসিডিটি ভালো হয়ে যায়। এর সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৭. ব্যথা নিরাময়ে নিম
দৈনিন্দ জীবনে অনেক কাজ করতে গিয়ে শারীরিকভাবে ব্যাথা অনুভব হয়। অনেক সময় ব্যথার জন্য ওষুধ খেতে হয়। নিয়মিতভাবে ব্যথার ওষুধ খেলে এসিডিটি বেড়ে যায়। অনেক সময় পাকস্থলীতে ক্যান্সার সৃষ্টি হয়। কিন্তু আপনি যদি মনে করেন ঘরে বসেই আপনার ব্যথা নিরাময় করতে পারেন।
নিম পাতার তেল ক্ষতস্থানে ব্যবহার করলে ব্যথা কমে যায়। যদি নিমপাতার তৈল যদি না থাকে তাহলে নিমপাতা বেটে ওই স্থানে লাগাতে পারে। এভাবে নিমপাতা ব্যবহারের ফলে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে না। এর সাথে আপনার ব্যথা নিরাময় হয়ে যাবে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে নিম পাতা
নিয়মিত নিম পাতা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত নিম পাতা খেলে শারীরিক দুর্বলতা ভালো হয়। নিয়মিত যদি নিম পাতা খালি পেটে চিবিয়ে খান তাহলে অনেক উপকার রয়েছে। নিয়মিত নিম পাতা খাওয়ার ফলে পাকস্থলীর ব্যাকটেরিয়া ও জীবানু ধ্বংস হয়ে যায়।
পাকস্থলীর জীবাণু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। যেসব খাবার আমরা গ্রহণ করে থাকে তার সবটুকু পুষ্টি ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণু খেয়ে ফেল। এসব কারণে দিন দিন মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। নিয়মিত নিম পাতা খাওয়ার ফলে এই সমস্যাটি দূর করা সম্ভব।
নিমপাতায় প্রায় সকল ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে। আরো রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক। এই কারণে নিম পাতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
নিম পাতার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:
নিম পাতার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। সব সময় নিমপাতার ব্যবহার করা যায় না। এতে অনেক ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়। নিচে নিমপাতার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করা হলো:
- কিডনির ক্ষতি
- লিভারের সমস্যা
- গর্ভপাত
১. কিডনির ক্ষতি
নিমপাতা অনেক তিতা হয়ে থাকে। তিতা কিছু অতিরিক্ত পরিমাণ খাবার কিডনি সমস্যা। এ কারণে খাবার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে জানো নিম পাতা খাওয়া অতিরক্ত না হয়। স্বাভাবিকভাবে খেলে কোন সমস্যা হবে না অতিরিক্ত সব কিছুই ক্ষতি করে।
২. লিভারের সমস্যা
লিভারের কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে নিমপাতা হওয়া ঠিক না। নিম পাতা খেলে উপকার হয়েছে কিন্তু অনেক সময় ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। নিম পাতা খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
৩. গর্ভপাত
এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে গর্ভ অবস্থায় নিম পাতা খেলে অনেক সমস্যা সৃষ্টি হয়। এ কারণে গর্ভাবস্থায় নিম পাতা না খাওয়া ভালো। আপনি যদি গর্ভধারণের আশা করছেন এমত অবস্থায় নিম পাতা থেকে দূরে থাকাই ভালো।
নিম পাতার অপকারিতা:
সকল কিছুরই উপকারিতার পাশাপাশি অপকারিতা রয়েছে। ঠিক একইভাবে নিম পাতার উপকারিতা রয়েছে। কোন কিছু অতিরিক্ত ভালো না। এ কারণে ব্যবহারের আগে সবকিছু সঠিক পরিমাণে ব্যবহার করতে হয়। নিম পাতার তেমন অপকারিতা নাই।
বর্তমানে অনেক মানুষ আছে যারা সবকিছু তাড়াতাড়ি করতে চাই। এসব লোকেরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ কারণে সবকিছু সঠিক মাত্রায় ব্যবহার করতে হবে। নিম পাতার ব্যবহার কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণ রয়েছে।
আরও পড়ুনঃ আমের উপকারিতা ও অপকারিতা
এটা কিনতে টাকা লাগে না বলে অনেকেই অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার করে ফেলে। এসব কারণেই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। সঠিক পরিমাণে ব্যবহার করলে কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নেয়।
শেষ কথা: ত্বকের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
উপরে নিমপাতার উপকারিতা ব্যবহারের নিয়ম এসব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। নিমপাতার অনেক উপকারিতা রয়েছে। কিন্তু সঠিক মাত্রায় সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে। তা না হলে উপকৃত হতে পারবেন না।
আমার যতটুকু ধারনা সম্পন্ন কন্টেন পড়লে ত্বকের যত্নে নিম পাতা উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবেন। আমাদের কনটেন্ট যদি ভালো লাগে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করবেন। সম্পন্ন লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
0 মন্তব্যসমূহ