প্রাকৃতিক উপায়ে রক্ত পরিষ্কার করার উপায়

একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দেহে ৫ থেকে ৬ লিটার রক্ত থাকে। রক্ত মানব দেহের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ রক্ত সম্পূর্ণ দেহ অক্সিজেন এবং পুষ্টি সরবরাহ করে। সেই অক্সিজেন ও পুষ্টি শরীরের কোষ গঠন করে। তবে অনেক কারণে রক্ত দূষিত হয়ে থাকে।

প্রাকৃতিক উপায়ে রক্ত পরিষ্কার করার উপায়

প্রাকৃতিক উপায়ে রক্ত পরিষ্কার করার উপায় রয়েছে। আমাদের দেহের রক্ত পরিষ্কার করে থাকে কিডনি। কিডনি ছাকনি হিসেবে আমাদের দেহে কাজ করে। এছাড়াও খাবারের মাধ্যমে রক্ত পরিষ্কার করা যায়। নিম্নে, প্রাকৃতিক উপায়ে রক্ত পরিষ্কার করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

    ব্লাড ইনফেকশন কী?

    ইনফেকশন বলতে বোঝানো হয় রক্তের সংক্রমণ। রক্তে কোন ধরনের ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করলে তাকে ব্লাড ইনফেকশন বলা হয়। সংক্রমণের কারণে ব্যাকটেরিয়ার বিশ মুল জায়গা থেকে সম্পূর্ণ শরীরে রক্তের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ব্লাড ইনফেকশন হলে রোগীর মৃত্যুর সম্ভাবনা থাকে।

    রক্ত খারাপ হওয়ার লক্ষণ:

    রক্ত খারাপ হওয়া বা রক্ত ইনফেকশন হওয়ার অনেক লক্ষণ রয়েছে। কারণ রক্ত ইনফেকশন হলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। যার কারণে রক্ত খারাপ হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পায়। নিম্নে রক্ত খারাপ হওয়ার লক্ষণগুলো তুলে ধরা হলো:
    1.  শরীরের রক্তশূন্যতা দেখা দেওয়া।
    2. উচ্চ তাপমাত্রায় জ্বর হওয়া।
    3. ক্লান্তি বোধ হাওয়া।
    4. শ্বাসকষ্ট হাওয়া।
    5. ঠান্ডা অনুভব হওয়া।
    6. শরীরের তাপমাত্রা কমে যাওয়া।
    7. মাথা ব্যাথা করা।
    8. অজ্ঞান হয়ে পড়া।
    9. বিবর্ণ বা অস্বাভাবিক বর্ণের ত্বক।
    10. ঘুমঘুম ভাব বা মানসিক জড়তা।
    11. বমি, বমিবমি ভাব ও ডায়রিয়া।
    12. মূত্রত্যাগের পরিমাণ কমে যাওয়া।

    রক্তশূন্যতার লক্ষণ ও প্রতিকার:

    মানবদেহের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো রক্ত। রক্ত ছাড়া কোন মানুষ বেঁচে থাকতে পারে না। কারণ রক্ত আমাদের সম্পূর্ণ দেহে অক্সিজেন এবং পুষ্টি সরবরাহ করে থাকে। যার কারণে আমরা কাজ করার ক্ষমতা পায় এবং শরীরের নতুন কোষ উৎপাদন হয়। ভিন্ন কারণে শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়।
    রক্তশূন্যতার লক্ষণ নিম্ন তুলে ধরা হলো:
    1. রক্তশূন্যতার কারনে খুব সহজে ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
    2. গায়ের রং ফ্যাসকা হয়ে যায়।
    3. মাথার চুল ঝরে পড়তে শুরু করে।
    4. হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসে।
    5. চোখে ঝাপসা দেখা।
    6. মাথা ঘুরানো।
    7. হাতে পায়ে ঝিঁঝি ধরা বা অবস হওয়া।
    8. মুখে ঘা হওয়া।
    উপরের রক্ত শূন্যতার কারনগুলো তুলে ধরা হয়েছে। তবে রক্তশূন্যতা থেকে প্রতিকারের জন্য পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। তাহলে শরীরে রক্তের উপাদান বৃদ্ধি পাবে। এবং রক্তশূন্যতা দূর হয়ে যাবে। বিশেষ করে ফলমূল খেতে হবে। ফল খেলে তাড়াতাড়ি শরীরের রক্ত বৃদ্ধি পায়।

    বাচ্চাদের রক্তে ইনফেকশন কেন হয়?

    রক্তের ইনফেকশন সব বয়সের মানুষের হয়ে থাকে। তবে বাচ্চাদের রক্তের ইনফেকশন কেন হয় আমরা অনেকেই জানিনা। সাধারণত বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া আক্রমণে বাচ্চাদের রক্ত ইনফেকশন হয়। বাচ্চাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কম হয়ে থাকে।


    এই কারণে রক্তের ইনফেকশন এর লক্ষণ দেখা দিলে সাথে সাথে বাচ্চার চিকিৎসা করাতে হবে। তা না হলে বাচ্চা আস্তে আস্তে অসুস্থ হয়ে পড়বে। বাচ্চার রক্তে ইনফেকশন হলে বাচ্চা মরে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ কারণে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।

    রক্ত পরীক্ষা করতে কত সময় লাগে?

    বর্তমান সময়ে মানুষের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। যার কারণে ডাক্তারের কাছে যেতে হচ্ছে। ডাক্তারেরা সঠিক চিকিৎসার জন্য রক্তের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা দিয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে রক্তের অনেক ধরনের পরীক্ষা রয়েছে। রক্ত পরীক্ষা করতে কত সময় লাগে? 

    আমরা অনেকেই জানিনা। বর্তমান সময়ে আধুনিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে রক্তের পরীক্ষা করা হয়। রক্তের যেকোনো ধরনের টেস্ট করতে সর্বোচ্চ পাঁচ মিনিট সময় লাগতে পারে। 

    কারণ আধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে খুব সহজেই সকল তথ্য পাওয়া সম্ভব। তবে যেখানে পরীক্ষা করা হয় সেখানে রোগীর সিরিয়াল থাকে। যার কারণে একটু সময় বেশি লাগে।

    রক্ত দূষিত হওয়ার কারণ ও প্রতিকার:

    রক্ত দূষণ হওয়া সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে কিডনির সমস্যা। কিডনি দেহের সম্পূর্ণ রক্ত পরিষ্কার করে থাকে। সম্পূর্ণ রক্ত কিডনির মাধ্যমে ছাকা হয়ে থাকে। রক্তে থাকা দূষিত পদার্থ কিডনি প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দেয়। 

    এছাড়াও শরীরে কোন ধরনের আঘাত লাগলে রক্তে পচে রক্ত দূষিত হয়। শরীরের রক্ত দূষণ হল আমরা বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখতে পাই। যদি রক্তের দূষণ সম্পর্কে জানা যায় তাহলে সাথে সাথে কিডনি পরীক্ষা করতে হবে। 

    এরপর সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে রক্ত পরিষ্কার করতে হবে। তাহলে খুব সহজে রক্ত দূষণ হওয়ার প্রতিকার করা সম্ভব।

    প্রাকৃতিক উপায়ে রক্ত পরিষ্কার করার উপায়:

    রক্ত আমাদের দেহের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদার্থ। রক্ত ছাড়া কোন মানুষ বেঁচে থাকতে পারে না। এ কারণে রক্ত পরিষ্কার রাখা আমাদের অত্যন্ত জরুরী। প্রাকৃতিক উপায়ে রক্ত পরিষ্কার করার উপায় সম্পর্কে আমাদের জানা প্রয়োজন।


    ভিটামিন যুক্ত খাবার খেলে প্রাকৃতিক উপায় রক্ত পরিষ্কার করা যায়। এর জন্য খাদ্য তালিকায় ব্লুবেরি, ব্রকোলি, বিটরুট ইত্যাদি খাবার খেতে পারেন। এসব খাবারের রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ওমেগা থ্রি, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ভিটামিন এসব পুষ্টির উপাদান। 

    এইসব উপাদান রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এছাড়াও প্রতিদিন নিম পাতার রস খেতে পারেন। নিম পাতা রক্ত পরিষ্কার করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

    রক্তে ইনফেকশন হলে কি খেতে হয়?

    বিভিন্ন কারণে আমাদের রক্তে ইনফেকশান হয়ে থাকে। তবে খাবার খাওয়ার মাধ্যমে রক্তের ইনফেকশান দূর করা যায়। রক্তে ইনফেকশন হলে কি খেতে হয়? নিম্নে তুলে ধরা হলো:
    1. ব্লুবেরি
    2. ব্রকোলি
    3. বিটরুট 
    4. সবুজ শাক-সবজি
    5. ভিটামিন সি যুক্ত খাবার
    6. পানি
    7. হলুদ

    কি কি খাবার খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়?

    খাবার আমাদের শরীর ঠিক রাখতে সাহায্য করে। কারণ খাবার থেকে আমরা পুষ্টি পায়। আর পুষ্টি রক্ত উৎপাদন করে এর পাশাপাশি রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। কি কি খাবার খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়? নিম্ন তুলে ধরা হলো:
    1. আমলকি: আমলকিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যার রক্ত পরিষ্কার করে।
    2. সবুজ তিতা শাকসবজি।
    3. পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি।
    4. লেবুর রস।
    5. শসা।
    6. কামরাঙ্গা।
    7. সামুদ্রিক মাছ।
    8. পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার।

    রক্ত বাড়ায় কোন সবজি?

    আমাদের দেহের রক্তের নির্দিষ্ট পরিমাণ রয়েছে। কিছু কারণে রক্তে পরিমান শরীরে কমে যায়। তবে কিছু শাকসবজি এবং খাবার রয়েছে এসব খেলে রক্তের ঘাটতি পূরণ করে। রক্ত বাড়ায় কোন সবজি? নিম্নে তুলে ধরা হলো:
    1. পালং শাক
    2. লাল শাক
    3. বরবটি
    4. টমেটো
    5. বাঁধাকপি
    6. মিষ্টি কুমড়া
    7. মেথি বীজ
    8. তিল বীজ

    পায়ে রক্ত ​​সঞ্চালনের জন্য কোন ভিটামিন ভালো:

    রক্তে লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ কমে গেলে রক্তের স্বাভাবিক চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। লোহিত রক্তকণিকা সম্পূর্ণ শরীর রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। আয়রন, ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেলে রক্তে লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধি পায়। এই থেকে বোঝা যায়, পায়ে রক্ত ​​সঞ্চালনের জন্য কোন ভিটামিন ভালো ভিটামিন সি ও আয়রন।

    রক্ত পরিষ্কার করার ঘরোয়া উপায়:

    সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই রক্ত পরিষ্কার রাখতে হবে। কারণ রক্ত পরিষ্কার না থাকলে শরীরের অনেক ধরনের ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে। যার কারণে খুব সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়তে হবে। রক্ত পরিষ্কার করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

    সবুজ শাকসবজি:

    অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে সবুজ শাকসবজিতে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীর ভালো রাখে এবং রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এমনকি বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মানুষের সুরক্ষিত রাখে। এছাড়াও সবুজ শাকসবজি খুব দ্রুত হজম হয়। যার ফলে রক্ত খুব তাড়াতাড়ি বিশুদ্ধ হয়।

    পানি:

    মানব দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে পানি। পানি ছাড়া কোন মানুষ বেঁচে থাকতে পারে না। আমরা ইতিপূর্বে জেনেছি কিডনি আমাদের শরীর থেকে বজ্র পদার্থ বের করতে সাহায্য করে। 


    আর পানি পান করলে কিডনির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কারণ বেশি পরিমাণ পানি খেলে প্রস্রাব বেশি হয়। যার ফলে খুব সহজেই রক্ত থেকে বজ্র পদার্থ বের হয়ে যায়।

    হলুদ:

    হলুদ একটি মসলার উপাদান। তবে হলুদের রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক। অ্যান্টিসেপটিক শরীর থেকে বজ্র পদার্থ অপসারণ করতে সাহায্য করে। এ কারণে খাবারের সাথে হলুদ খেতে পারে। অনেকেই গরম দুধের সাথে হলুদ খেয়ে থাকে। এতে করে খুব সহজেই রক্ত থেকে বজ্র পদার্থ বের হয়ে যায়।

    গুড়:

    গুড়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ আয়রন। আরে আয়রন রক্তে হিমোগ্রমণের মাত্রা বৃদ্ধি করে। এর পাশাপাশি রক্তের উৎপাদন বৃদ্ধি করে। রক্ত থাকা দূষিত পদার্থ দূর করে। অবশ্যই আসল গুড় খেতে হবে।

    ব্যায়াম:

    নিয়মিত ব্যায়াম করলে রক্ত পরিষ্কার থাকে। কারণ ব্যায়াম করার ফলে শরীর থেকে বজ্র পদার্থ ঘামের সাথে বের হয়ে যায়। এছাড়াও শরীরের সকল অঙ্গের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এই কারণে রক্ত পরিষ্কার করার জন্য ব্যায়াম করা অত্যন্ত জরুরী।

    রক্ত পরিষ্কার করার ট্যাবলেট:

    প্রাকৃতিক উপায়ে রক্ত পরিষ্কার করার উপায় সম্পর্কে ইতিপূর্বে জেনেছি। তবে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে রক্ত পরিষ্কার করা যায়। নিম্নে, রক্ত পরিষ্কার করার ট্যাবলেট নাম তুলে ধরা হলো:
    1. আর এফ এক্স ৪০০এম জি ট্যাবলেট।
    2. রিফজেম ৪০০এম জি ট্যাবলেট।
    3. রিফাডক্স ৪০০এম জি ট্যাবলেট।
    4. রিফ্লেক্ট‌ ৪০০এম জি ট্যাবলেট।

    রক্ত পরিষ্কার করার সিরাপ:

    রক্ত দূষণের কারণে আমাদের শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। যার জন্য রক্ত পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত জরুরী। বর্তমান সময়ে রক্ত পরিষ্কার করার জন্য বাজারে সিরাপ পাওয়া যায়। 

    রক্ত পরিষ্কার করার সিরাপের নাম গিফাক্সিন ১০০ এম জি সিরাপ।  গিফাক্সিন ১০০ এম জি সিরাপ টি খেলে খুব তাড়াতাড়ি রক্ত পরিষ্কার হয়।

    রক্ত পরিষ্কার করার হোমিও ঔষধ:

    বাজারে কিছু হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রয়েছে। যেগুলো রক্ত পরিষ্কার করে থাকে। রক্ত পরিষ্কার করার হোমিও ঔষধ এরনাম নিম্ন তুলে ধরা হলো:
    1. Dr. Reckeweg R60
    2. Berbris Aquifolium
    3. Echinacca Angustrifolia

    কোন ফল খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়:

    রক্ত পরিষ্কার করার জন্য ফল অত্যন্ত জরুরি। কিছু কিছু ফল রয়েছে যেগুলো রক্ত বৃদ্ধির পাশাপাশি রক্ত পরিষ্কার করে থাকে। কোন ফল খেলে রক্ত পরিষ্কার হয় নিম্ন তুলে ধরা হলো:

    1. আঙ্গুর
    2. আপেল
    3. গাজর
    4. লেবু
    5. অ্যাভোকাডো
    6. ব্রকলি
    7. বিটরুট
    8. নিম ফল

    শেষ কথা: প্রাকৃতিক উপায়ে রক্ত পরিষ্কার করার উপায়

    রক্ত আমাদের শরীরের অত্যন্ত জরুরি একটি পদার্থ। শরীরের রক্তের পরিমাণ কমে গেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়। এছাড়াও অনেক সময় রক্ত দূষিত হয়। যার জন্য শরীরে অনেক ধরনের চুলকানি এবং রোগের দেখা যায়। প্রাকৃতিক উপায়ে রক্ত পরিষ্কার করার উপায় রয়েছে। 

    উপরে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সম্পূর্ণ লেখাটি আপনি ভালোভাবে পড়লে অবশ্যই রক্ত পরিষ্কার সম্পর্কে ধারণা পাবেন। লেখার মধ্যে কোন ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    0 মন্তব্যসমূহ