দাঁত মানব দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। তবে দাঁতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। অনেক সময় দুর্ঘটনার কারণে ভেঙ্গে যায়। যার ফলে দাঁতের সমস্যা হয়। এছাড়াও দাঁতের কিছু সমস্যার কারণে দাঁতে ফাঁক বা গর্তের সৃষ্টি হয়। এতে করে দাঁতের অনেক ধরনের সমস্যা হয়।
দাঁতের ফিলিং খরচ কত, দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয় সকলের জানা প্রয়োজন। কারণ অনেক সময় ক্যারিজ বা জীবাণুর কারণে দাঁতের ক্ষয় হয়। অথবা দুর্ঘটনায় দাঁত ভেঙে গেলে এবং দাঁতের মজ্জা আক্রান্ত হলে তাড়াতাড়ি ফিলিং করতে হয়।
এতে করে দাঁত ভালো এবং নিরাপদ থাকে। নিম্নে,দাঁতের ফিলিং খরচ কত, দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
দাঁতের ফিলিং কি?
বিভিন্ন কারণে তাদের গর্ত সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে ভেঙ্গে গেলে অথবা জীবাণু আক্রান্ত হলে দাঁতের গর্ত সৃষ্টি হয়। এই দাঁতের গর্ত ভরাট করার নামই হচ্ছে ফিলিং। দাতে ফিলিং করার কারণে দাঁতে ময়লা জমে না। এতে করে দাঁত ভালো থাকে। দাঁতের ক্ষত বা গর্ত হলে অবশ্যই ফিলিং করাতে হবে।
দাঁত ফিলিং করা হয় কেন?
বিভিন্ন সময় দুর্ঘটনার কারণে দাঁত ভেঙ্গে যায়। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের আক্রমণে আস্তে আস্তে দাঁতের মধ্যে গর্তের সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে ক্যারিজ বা জীবাণুর কারণে দাঁত ক্ষয় হয়। দাঁত ক্ষয় হয় ফলে দাঁতে গর্ত সৃষ্টি হয়। গর্তে খাবার খেলে ময়লা জমে থাকে।
আরও পড়ুনঃ দাঁতের রুট ক্যানেল করতে কত টাকা লাগে?
দাঁতে জমে থাকা ময়লা দাঁতের ক্ষতি করে। এর পাশাপাশি পাশের দাঁতেও জীবাণু ছড়ায়। আর এই সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য তাদের গর্ত পূরণ করতে হয়। দাঁতের এই গর্ত পূরণ করাকে দাঁতের ফিলিং বলা হয়। সাধারণত ভাঙ্গা অংশ বা গর্ত পূরণ করার জন্য দাঁতের ফিলিং করা হয়।
দাঁতের ফিলিং কত প্রকার?
- অ্যামালগাম ফিলিং
- জিআই ফিলিং
- কম্পোজিট ফিলিং
- লেজার ফিলিং
- লাইট কিওর কম্পোজিট ফিলিং
- গ্লাস আইনোমার ফিলিং
ফিলিং এর কারণ কি?
আমাদের বিভিন্ন কারণে দাঁতের সমস্যা হয়ে থাকে। বিষেশ করে খেলাধুলা করতে গিয়ে দাঁত ভেঙ্গে গেলে অথবা কোন ধরনের জীবাণুর আক্রমণে দাঁতে গর্তের সৃষ্টি হয়।
এই গর্ত খাবার খাওয়ার পর খাবার জমে থাকে। এতে করে দাঁতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়। এই সমস্যার সমাধানের জন্য দাঁতের ফিলিং করতে হয়।
সবচেয়ে শক্তিশালী দাঁত ফিলিং কোনটি?
বিভিন্ন কারণে দাঁতে গর্তের সৃষ্টি হয়। এই গর্ত ভরাট করার জন্য ফিলিং করতে হয়। বর্তমান সময়ে অনেক ধরনের ফিলিং পাওয়া যায়। যেগুলোর মাধ্যমে খুব সহজে দাঁতের গর্ত পূরণ করা যায়। তবে অনেকেই জানতে চায়, সবচেয়ে শক্তিশালী দাঁত ফিলিং কোনটি?
গর্তের ধরন অনুযায়ী দাঁতের ফিলিং করাতে হয়। সকল দাঁতের ফিলিং শক্তিশালী। তবে দাঁতের গর্তের গঠন অনুযায়ী এটা নির্ধারণ হয়ে থাকে। বর্তমানে সবচেয়ে শক্তিশালী দাঁতের ফিলিং হচ্ছে লেজার ফিলিং। এই সম্পর্কে আমাদের অনেকের ভুল রয়েছে।
এটা সাধারণত আলট্রাভায়োলেট রশ্মি দিয়ে ফিলিং করা হয়। আলট্রাভায়োলেট রশ্মি দিয়ে ফিলিং করলে সেই ফিলিং অনেক শক্তিশালী হয়। তবে অন্যসব ফিলিং এর তুলনায় লেজার ফিলিং এর খরচ বেশি হয়ে থাকে।
সকল ধরনের স্থানে এই ফিলিং করা যায়। তবে বেশিরভাগ মানুষ অ্যামালগাম ফিলিং ও জিআই ফিলিং করে থাকে। করে থাকে
সবচেয়ে নিরাপদ দাঁত ফিলিং উপাদান কোনটি?
ইতিপূর্বে আমরা দাঁতের ফিলিং কি জেনেছি। তবে অনেকেই জানতে চাই সবচেয়ে নিরাপদ দাঁত ফিলিং উপাদান কোনটি। দাঁতের ফিলিং সাধারণত দুই রকম হয়ে থাকে। কম খরচ এবং বেশি খরচ। দাঁতে সিলভার ফিলিং এবং কম্পোজিট ফিলিং করা হয়ে থাকে।
সিলভার ফিলিং এর খরচ কম্পোজিট ফিলিং এর তুলনায় কম হয়ে থাকে। এবং সিলভার ফিটিং করা তুলনামূলক শক্ত হয় এবং ঝামেলা কম হয়। তবে কম্পোজিট ফিলিং তুলনামূলক ঝামেলা তবে এটি আধুনিক ফিলিং। এই ফিলিং করলে দাঁত স্বাভাবিক দাঁতের মতো দেখতে লাগে।
আরও পড়ুনঃ বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ
দুই ধরনের ফিলিং উপাদানে দাঁতের জন্য নিরাপদ। তবে খরচ এবং দাঁতের পরিস্থিতি অনুযায়ী ফিলিং করতে হয়। সিলভার সিলিং এর তুলনায় কম্পোজিট ফিলিং নিরাপদ।
বছরের পর বছর ফিলিং ব্যথা হয় কেন?
দাঁত ফিলিং করার পরও বছরের পর বছর ব্যথা থাকার কারণ রয়েছে। এই কারণ জানার আগে দাঁতের পথ সম্পর্কে জানতে হবে। দাঁতের স্তর তিনটি। যথা: Enamel, Dentin and Pulp. সাধারণত দাতে ক্যারিজ শুরু হলে দাঁতে গর্তের হয়।
সাধারণত Enamel গর্ত শুরু হয়। যদি সেই গর্ত Dentin পর্যন্ত চলে যায় তাহলে সমস্যার শুরু হয়। যদি দাঁতের গর্ত Dentin তখন দাঁতের ফিলিং করালে সমস্যা বেড়ে যায়। কারণ, Dentin পর্যন্ত গর্ত চলে গেলে দাঁতের মধ্যে জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে। কারণ Dentin অংশটা নরম হয়ে থাকে।
Dentin অংশই জীবনে ছড়িয়ে গেলে তারপর ফিটিং করলে বছরের পর বছর ব্যথা থেকে যায়। কারণ, ফিলিং করার পর আর সেখান থেকে জীবাণু বের হতে পারে না। এর ফলে ভিতরে বিক্রিয়া শুরু করে। আস্তে আস্তে দাঁতের গোড়ায় ব্যথা শুরু হয়। এ কারণে বছরের পর বছর ফিলিং ব্যথা হয়ে থাকে।
ফিলিং করলে কতক্ষণ ব্যথা হয়?
দাঁতে গর্তে হলে ফিলিং করতে হয়। এতে করে অন্য দাত গুলো ভালো থাকে। ফিলিং অনেক ধরনের হয়ে থাকে। যার কারণে ফিলিং করতে অনেক সময় লাগে। তবে অনেকে জানতে চাই, হিলিং করলে কতক্ষন ব্যথা হয়? ফিলিং করলে ব্যথা কেমন হয় না।
কারণ ফিলিং দাঁতের উপরের অংশ করা হয়। অনেক সময় ফিলিং করতে ১ থেকে দেড় ঘন্টার মত সময় লেগে যায়। যার কারণে দাঁতের উপর অনেক চাপ পড়ে। এতে করে দাঁতের ব্যথা হতে পারে।
তবে এক থেকে দুই ঘন্টার মধ্যে ফিলিং এর ব্যথা ভালো হয়ে যায়। দাঁতের ফিলিং খরচ কত, দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয় সম্পর্কে জেনে থাকা সকলের উচিত।
ফিলিং করার পর ব্যথা কি স্বাভাবিক?
ফিলিং করার পর ব্যথা কি স্বাভাবিক? হ্যাঁ। কারণ ফিটিং করার সময় দাঁত পরিষ্কার করতে হয় এবং তার ওপর কেমিক্যাল লাগাতে হয়। কিভাবে ফিলিং করতে অনেক সময় লেগে যায়। এবং দাঁতের উপর অনেক আঘাত লাগে। এ কারণে ফিলিং করার পর একটু ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক। তবে এই ব্যথা বেশিক্ষণ স্থায়ী থাকে না।
ফিলিং করার পর কি কফি পান করা যায়
অনেকেই জানতে চাই, ফিলিং করার পর কি কফি পান করা যায়। ফিলিং করা মানে দাঁতের উপর এক ধরনের আস্তরণ দেওয়া। যা তাদের সাথে ভালোভাবে লাগানো হয়।
এ কারণে ফিলিং করার পর কফি পান না করাই ভালো। এতে করে ফিলিং এর স্থায়ীত্ব বৃদ্ধি পায়। তবে ফিলিং করার কিছুদিন পর থেকে আপনি কফি পান করতে পারবেন।
দাঁতের ফিলিং খরচ কত? দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয়
দাঁতের ফিলিং বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যার কারণে দাঁতের ফিলিং এর খরচ বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সাধারণত যেসব ফিলিং করা হয়। সেসব করতে ৫০০ টাকা থেকে ২ হাজার টাকার মত খরচ হয়ে থাকে।
এসব ফিলিং বেশি দিন স্থায়িত্ব থাকে না। তবে কিছু কিছু ফিলিং রয়েছে যেসব করতে অনেক খরচ পড়ে। বর্তমানে উন্নত মানের কিছু ফিলিং রয়েছে। যেসব করলে দাঁতের কোনো পরিবর্তন হয় না।
উন্নত মানের ফিলিং করতে প্রায় ১০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। যেগুলোকে লেজার ফিলিং বলা হয়। তবে মধ্যম মানে ফিলিং করতে ৪ থেকে ৫ হাজার টাকার মত লাগে। ।
দাঁত ফিলিং এর পার্শপ্রতিক্রিয়া:
দাঁতের গর্ত পূরণের জন্য ফিলিং করতে হয়। গর্ত হলে দাঁতের স্বাভাবিক গঠন হারিয়ে যায়। এই কারণে ফিলিং করে দাঁতের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হয়। তবে দাঁতের ফিলিং এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
যদি গর্তের পরিমাণ বেশি হয়ে যায় তাহলে ফিলিং করা যায় না। তবুও অনেকে ফিলিং করায়। এতে করে দাঁতের ভেতরে থাকা জীবাণু বাহিরে আসতে পারে না।
যার কারণে জীবনে ভিতরে থেকে যায়। যার ফলে দাঁতের মধ্যে ব্যথা করে। এবং দাঁতের গোড়ালি ফুলে যায়। তবে যদি দাঁতের উপরের অংশে গর্ত থাকে তাহলে ফিলিং করলে এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না।
দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয়:
দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয় রয়েছে। সঠিক ভাবে দাঁতের যন্ত্রণা করলে দাঁতের ফিলিং এর সমস্যা হতে পারে। এর জন্য কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়। খাবার সময় কিছু নির্দেশনা ফলো করতে হয়। নিম্নে, দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয় তুলে ধরা হলো:
- শক্ত খাবার পরিহার করতে হবে।
- যে কোন খাবার সাবধানে চিবাতে হবে।
- অতিরিক্ত ঠান্ডা কিংবা অতিরিক্ত গরম খাবার পরিহার করতে হবে।
- চুইংগাম জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে।
- অতিরিক্ত তরল খাবার না খাওয়া।
- নিয়মিত দাঁত পরিষ্কার করতে হবে।
- মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।
দাঁতের ফিলিং করার কত বছর স্থায়ী:
ইতিপূর্বে আমরা, দাঁতের ফিলিং খরচ কত, দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয় সম্পর্কে জেনেছি। তবে অনেকের প্রশ্ন থাকে, দাঁতের ফিলিং করার কত বছর স্থায়ী। এটা হচ্ছে ফিলিং এর ধরণের উপর নির্ধারণ করে। আপনি যদি কম দামে ফিলিং করেন তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই উঠে যেতে পারে।
এবং আপনি যদি ফিলিং করার পর অসচেতন হবে খাবার খান তাহলেও ফিলিং উঠে যেতে পারে। তবে উন্নতমানের ফিলিং করলে ৫ থেকে ১০বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়ে থাকে। আর সাধারণ থেকে একটু ভালো মানের ফিলিং করলে দু থেকে তিন বছরের মত স্থায়ী থাকে।
অনেক সময় ফিলিং এর স্থায়িত্ব নিজের উপর থাকে। কারণ অনেকে ফিলিং করার পর শক্ত খাবার খায়। এতে করে ফিলিং উঠে যায়। এছাড়াও দাঁতের গর্ত যদি অস্বাভাবিক জায়গায় হয় তাহলে অনেক সময় ফিলিং উঠে যায়।
দাঁতের লেজার ফিলিং খরচ কত?
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে উন্নত মানের ফিলিং হচ্ছে লেজার ফিলিং। এটা করতে অনেক টাকা খরচ হয়। তবে এই ফিল্ম করলে দাঁত পুনরায় আগের মতই লাগে। এবং এর স্থায়িত্ব অনেক বেশি হয়ে থাকে।
বর্তমান সময়ে দাঁতের লেজার ফিলিং করতে প্রায় ১০ হাজার টাকার মত খরচ পড়ে। সময়ের ব্যবধানে এবং দাঁতের গঠন অনুযায়ী এর খরচ কম বেশি হয়ে থাকে।
দাঁতের পুডিং কি?
দাঁতের পুডিং এবং ফিলিং একই। যদি কোন কারনে দাঁতের কোন অংশ ভেঙ্গে গেলে অথবা কোন গর্তের সৃষ্টি হলে সেটা পূরণ করতে হয়। দাঁতের গর্ত পূরণ করাকে দাঁতের পুডিং বলা হয়। বর্তমান সময়ে অনেক ধরনের দাঁতের পুডিং করা হয়। এতে করে দাঁত আগের মত হয়ে যায়।
দাঁতের ক্যাপ এর খরচ: দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয়
বর্তমান সময়ে মানুষ দাঁতে ক্যাপ লাগাচ্ছে। কেউ লাগায় দাঁতে কোন সমস্যা হলে আবার কেউ লাগায় দাঁতের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য। কারণ অনেকের দাঁত ছোট থাকে এর কারণে দেখতে ভালো লাগে না। দাঁতের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য অনেকেই দাঁতে ব্যবহার করে।
বর্তমানে দাঁতের ক্যাপ এর খরচ অনেক। তবে দাঁতের ক্যাপরে অনেক ধরণ রয়েছ। সাধারণ মানের তাদের খরচ প্রায় ১২ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকার মত। তবে অনেকের ৫০ হাজার টাকার মত খরচ করে ক্যাপ লাগায়।
ফিলিং করার পর দাঁতের যত্ন:
দাঁতের ফিলিং করার পর অনেক সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়। কারণ একটু সমস্যার কারণে দাঁতের ফিলিং উঠে যেতে পারে। যার জন্য, ফিলিং করার পর দাঁতের যত্ন নিতে হবে। প্রতিদিন সকাল বিকাল ভালোভাবে দাঁত পরিষ্কার করতে হবে।
দাঁত পরিষ্কার করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ফিলিং এর উপর আঘাত না পরে। এবং দাঁতের ফিলিং করার পর নরম জাতীয় খাবার খেতে হবে। এছাড়াও অতিরিক্ত ঠান্ডা অতিরিক্ত গরম খাবার খাওয়া যাবে না।
এতে করে দাঁতের ফিলিং উঠে যেতে পারে। এছাড়াও খাবার খাওয়ার সময় আস্তে আস্তে খাবার চিবাতে হবে। সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ফিলিং এর উপর আঘাত না পড়ে।
শেষ কথা: দাঁতের ফিলিং খরচ কত, দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয়
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের দাঁতের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। সাধারণত সঠিকভাবে দাঁতের যত্ন না করার জন্য এই সমস্যাগুলো হচ্ছে। অনেক সময় বিভিন্ন দুর্ঘটনা ও জীবাণুর আক্রমণে দাঁতের গর্ত হয়। এই সমস্যার সমাধানের জন্য দাঁতের ফিলিং করাতে হয়।
আমরা উপরে দাঁতের ফিলিং খরচ কত, দাঁতের ফিলিং করার পর করণীয় সম্পর্কে জেনেছি। লেখার মধ্যে কোন ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন। সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
0 মন্তব্যসমূহ