একটি মেয়ের জীবনে পরিপূর্ণতা আছে মা হওয়ার মাধ্যমে। একজন মেয়েকে মা হতে হলে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। বিশেষ করে সমস্যাটি হয় গর্ভ অবস্থায়। গর্ভবতী অবস্থায় মেয়েদের বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন হয়।
বিশেষ করে মেয়েদের প্রস্রাবে ইনফেকশন হয়। গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবে ইনফেকশনের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে সকলের জেনে থাকা প্রয়োজন। সময় একটু ভুলের জন্য গর্ভের সন্তান ও মায়ের অনেক সমস্যা হয়। এই সময় অনেক সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়।
গর্ব অবস্থায় বিশেষ করে প্রস্রাবের ইনফেকশন হয়। এই সময় প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া হয়। প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে মেয়ের শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হয়। এই সমস্যাগুলো দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
এছাড়াও সঠিক কারণ জানলে ঘরোয়া চিকিৎসা করা যায়। চলুন জেনে নেই, গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবে ইনফেকশনের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।
গর্ভাবস্থায় ফাঙ্গাল ইনফেকশন:
ফাংগাল একটি সংক্রামন রোগ। এটি বিভিন্ন ধরনের জীবাণুর মাধ্যমে ছড়ায়। শরীরের যে সব অঙ্গ স্বেচ্ছাসেতে থাকে সেসব জায়গায় ফাঙ্গাল ইনজেকশন হয়। ফাঙ্গাল ইনফেকশন শরীরের এক জায়গায় হলে আস্তে আস্তে পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
গর্ভাবস্থায় ফাঙ্গাল ইনফেকশন হয় বিশেষ করে গোপনাঙ্গে। এই সময় তোলপেট বড় হয়ে থাকে। যার ফলে ওইসব জায়গায় সব সময় আলো বাতাস বোঝাতে পারে না। যার ফলে ফাঙ্গাল ইনফেকশন হয়।
আরও পড়ুনঃ ব্রেস্ট টিউমার হওয়ার কারণ
ফাঙ্গাল ইনফেকশন হওয়ার ফলে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যা হয়। ফাঙ্গাল ইনফেকশন হলে ইনফেকশন স্থানে চুলকায় এবং ঘায়ের সৃষ্টি হয়। এই কারণে গর্ব অবস্থায় অনেক সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। সবকিছু ঠিকমতো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখলে ফাঙ্গাল ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশই কমে যায়।
ইউরিন ইনফেকশন হলে কি সমস্যা হয়:
আমাদের শরীর থেকে প্রস্রাবের মাধ্যমে বজ্র ও অতিরিক্ত পানি বের হয়ে যায়। প্রস্রাব বেরিয়ে যাওয়ার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত অঙ্গ গুলো নিয়ে মূত্র তন্ত্র গঠিত। আমি বলিনিমূত্র তন্ত্রের যে কোন অংশে যদি জীবাণুর আক্রমণ হয় তাহলে সেটাকেই ইউরিন ইনফেকশন বলে।
ইনফেকশন একই সাথে কিডনি ও মূত্রনালী ও হতে পারে। এই সমস্যাটি নারী-পুরুষ উভয়ের মধ্যেই হয়ে থাকে। তবে বিশেষ করে মেয়েদের বেশি হয়ে থাকে। ইউরিন ইনফেকশন হলে কি সমস্যা হয় নিম্নে তুলে ধরা হলো:
- বমি ভাব ও বমি হওয়া।
- প্রস্রাবের বাজে গন্ধ।
- তলপেটে তীব্র ব্যথা।
- প্রসাবের রং হলুদ বা লালচে হওয়া।
- একটু পরপর প্রস্রাব হওয়া।
- একবারে প্রস্রাব সম্পন্ন না হওয়া, বারবার বাথরুমে যাওয়া।
- সব সময় জ্বর জ্বর ভাব এবং কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসা।
- প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া।
- কিডনিতে ব্যথা করা।
ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসা ও ঔষধ:
ইউরেনিন ইনফেকশন হলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার প্রস্রাব পরীক্ষা করতে দিবে। প্রস্রাব পরীক্ষার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার পরামর্শ দিবে। অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার নির্দিষ্ট কোর্স রয়েছে।
পুরোপুরি কোর্স কমপ্লিট না করলে পুনরায় ইউরিন ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ইউরিন ইনফেকশনের ওষুধ খাওয়া শুরু করলে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে লক্ষণগুলো কমতে শুরু করবে। যদি লক্ষণগুলো কমতে শুরু করে তাহলে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করা যাবে না।
আরও পড়ুনঃ মাথা ব্যাথা হলে কি করা উচিত
হিরো ইনফেকশনের একমাত্র ওষুধ হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক। অ্যান্টিবায়োটিকের খাওয়ার নির্দিষ্ট কিছু কোর্স রয়েছে। অ্যান্টিবায়োটিকের কোর্স হচ্ছে তিন দিন, পাঁচ দিন ও সাত দিন। ইউরিন ইনফেকশনের সবচেয়ে কার্যকরী ওষুধ হচ্ছে
- ইউরোকিট প্লাস
- সেফোটিল প্লাস
- এইস্
গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবে ইনফেকশনের লক্ষণ ও প্রতিকার:
গর্ভ অবস্থায় প্রতিটি মেয়ের জন্য একটি স্মরণীয় সময়। এই সময়ে মেয়েদের বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে প্রস্রাবে ইনফেকশন। প্রস্রাবের ইনফেকশন রোগকে বলা হয় ইউরিন ইনফেকশন।
এই সমস্যাটি হলে অনেক ভোগান্তিতে পড়তে হয়। ইউরিন ইনফেকশনের যদি সময়মতো চিকিৎসা না করা হয় তাহলে গর্ভ অবস্থায় খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখা যায়। নিম্নে গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবের ইনফেকশন হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায় তুলে ধরা হলো
গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবে ইনফেকশনের লক্ষণ:
- প্রসব করার সময় প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া।
- ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া।
- প্রস্রাবের গন্ধ হওয়া।
- বমি বমি ভাব ও বমি হওয়া।
- গায়ে জ্বর থাকা ও মাঝে মাঝে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসা।
- তলপেট ব্যথা করা।
- প্রস্রাবের চাপ হওয়া কিন্তু প্রস্রাব করতে গেলে না হওয়া।
- কিডনি ব্যথা করা।
গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবে ইনফেকশনের প্রতিকার:
- প্রচুর পরিমাণ পানি পান করা।
- ভিটামিন সি বেশি করে খাওয়া
- চা, কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকা।
- প্রস্রাব আটকে না রাখা।
- মূত্রনালী পরিষ্কার রাখা।
- পরিষ্কার প্যান্ট ব্যবহার করা।
- সহবাসের আগে ও পরে যোনিপথ পরিষ্কার করা।
- পাবলিক টয়লেট ব্যবহার না করা।
প্রস্রাবে ইনফেকশনের ঘরোয়া চিকিৎসা:
প্রস্রাবের ইনফেকশন ডাক্তারি ভাষায় বলা হয় ইউরিন ইনফেকশন। এই সমস্যাটি ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের বেশি হয়। কারণ মেয়েদের মূত্রনালী ও পায়ুপথ কাছাকাছি থাকে। এই কারণে পায়ুপথ দিয়ে নির্গত ব্যাকটেরিয়া গুলো খুব সহজেই মূত্রনালীতে প্রবেশ করতে পারে।
এছাড়াও মেয়েদের মূত্রনালী ছেলেদের তুলনায় অনেক ছোট। যার ফলে ব্যাকটেরিয়া খুব সহজে মূত্রনালী দিয়ে কিডনিতে পৌঁছে যায়। যার ফলে খুব সহজেই মেয়েদের প্রস্রাবে ইনফেকশন হয়।
প্রস্রাবে ইনফেকশন ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো করা সম্ভব। ডাক্তার এর মধ্যে চিকিৎসা করলে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করে। অ্যান্টিবায়োটিকের বিভিন্ন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। যার ফলে গর্ভবতী মেয়েদের চিকিৎসা করলে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়।
এইসব কারণে ঘরোয়া ভাবে চিকিৎসা করা উচিত। প্রস্রাবে ইনফেকশনের ঘরোয়া চিকিৎসা সমমহ তুলে ধরা হলো:
- প্রচুর পরিমাণ পানি পান করা
- ভিটামিন সি গ্রহন করা
- আনারস খাওয়া
- বেকিং সোডা
প্রচুর পরিমাণ পানি পান করা:
ইউরিন ইনফেকশন হলে অবশ্যই পানি পান করার বিষয় খুব সচেতন থাকতে হবে। প্রস্রাবের রং হলুদ হলে দেরি না করে সাথে সাথে পানি খেতে হবে। স্বাভাবিক তিন থেকে চার ঘন্টা পর পর প্রস্রাব হওয়া উচিত। এর থেকে কম হলে বেশি পরিমাণ পানি খেতে হবে।
আরও পড়ুনঃ মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার
কমপক্ষে দিনে তিন থেকে চার লিটার পানি খেতে হবে। এবং কোন সময় প্রস্রাবের চাপ দিলে আটকে রাখা যাবে না। বেশিক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখতে ইউরিন ইনফেকশন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। সবকিছু মেনে চললেই ইউরিন ইনফেকশন থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
ভিটামিন সি গ্রহন করা:
ইউরিন ইনফেকশন রোগীর খাদ্য তালিকায় অবশ্যই ভিটামিন সি রাখতে হবে। ভিটামিন সি প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমায়। এছাড়াও ভিটামিন সি শরীরের ব্যাকটেরিয়া গুলোকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে। ইউরিন ইনফেকশন এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া এই কারণে অবশ্যই ভিটামিন সি খাবার বেশি খেতে হবে।
আনারস খাওয়া:
আনারসের প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। ভিটামিন সি এর পাশাপাশি রয়েছে ব্রোমেলাইন নামক একটি উপকারী উৎসেচক। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে ইউরিন ইনফেকশন রোগীদের কে ব্রোমেলাইন সমৃদ্ধ অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়।
এজন্য আপনার যদি ইউরিন ইনফেকশন হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই দিনে একটি করে আনারস খাবেন না।
বেকিং সোডা:
অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে ব্রেকিং সোডা মূত্রনালির সংক্রামন দূর করতে সাহায্য করে। ইউরিন ইনফেকশন হয়ে থাকে মূত্রনালীতে। এই কারণে ব্রেকিং সোডা খেতে পারেন। ব্রেকিং সোডা খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে, এক গ্লাস পানির সাথে আধা চামচ বেকিং সোডা মেশিয়ে নিন তারপরে পানি পান করুন।
তবে খাওয়ার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন যেন সোডার পরিমাণ বেশি না হয়। কারণ, ব্রেকিং সোডার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবের রাস্তায় ব্যাথা:
মা হওয়ার সময় একটি নারীর শরীরের নানা রকম পরিবর্তন ঘটে। শারীরিক পরিবর্তনের কারণ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে তলপেটে এবং প্রস্রাবের রাস্তায় ব্যথা হয়। প্রস্রাবের রাস্তায় ব্যথা অস্বাভাবিক কিছুই না। কারণ গর্ভ অবস্থায় পেটের আকার বৃদ্ধি পায়।
এই বৃত্তির কারণে শরীরের প্রতিটি অঙ্গে প্রভাব পড়ে। বিশেষ করে এই প্রভাবটি পড়ে প্রস্রাবের রাস্তায়। এই কারণে গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবের রাস্তায় ব্যাথা হয়।
গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবের রাস্তায় ব্যথার কিছু কারণ রয়েছে। সেসব কারণ হচ্ছে:
- ইউরিন ইনফেকশন
- মিসক্যারেজ
- পূর্বে সিজার করা থাকলে
- প্লাসেন্টা ফেটে গেলে
- জরায়ুর বৃদ্ধি
- ভ্রূণের বৃদ্ধি
- জরায়ুর বিভাজন
গর্ভাবস্থায় প্রস্রাব আটকে রাখলে কি হয়:
গর্ভাবস্থায় মেয়েদের শরীরে নানা ধরনের হরমোন নির্গত হয়। গর্ভাবস্থায় ভ্রমণকে টিকিয়ে রাখতে গিয়ে মেয়েদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। যার ফলে খুব সহজে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করতে পারে। গর্ভাবস্থায়। প্রস্রাবে পরিমাণ বেশি হয়।
প্রসবের সাথে শরীর থেকে বিভিন্ন ধরনের দূষিত জীবাণু নির্গত হয়। এই কারণে, গর্ভাবস্থায় প্রস্রাব আটকে রাখলে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে ইউরিন ইনফেকশন হয়ে থাকে। এতে করে মা ও গর্ভের সন্তান দুজনে স্বাস্থ্যঝিতে পড়ে।
প্রস্রাব আটকে রাখলে প্রস্রাবে থাকা ব্যাকটেরিয়া শরীরের সাথে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। যার ফলে খুব সহজেই অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই কারণে, গর্ভাবস্থায় প্রস্রাব আটকে রাখা ঠিক না। এতে করে বড় ধরনের স্বার্থ ঝুকির সম্ভনা থাকে।
গর্ভাবস্থায় ঘন ঘন প্রস্রাব হয় কেন:
গর্ভ অবস্থায় ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। এর কারণ হচ্ছে, গর্ভাবস্থায় জরায়ুর আকার বড় হয়ে যায়। জরায়ুর সামনে প্রস্রাবের ব্যাগটা থাকে। জরায়ু বড় হওয়ার ফলে প্রস্রাবের ব্যাগের আকার-পড়ো হওয়ার সাথে সাথে জরায়ু সেখানে চাপ দেয়।
এই কারণেই সাধারণত গর্ভাবস্থায় ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। ঘনঘন প্রস্রাব হলে কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুকি নেয়। অনেকেই মনে করে ঘনঘন প্রস্রাব হলে ডায়াবেটিস হয়। এই ধারণাটি গর্ভাবস্থায় সম্পূর্ণ ভুল। ঘন ঘন প্রস্রাব থেকে বাঁচতে জরায়ুতে হালকা গরম পানি ব্যবহার করতে পারেনা।
এতে করে জরায়ুর আকার ছোট হয়ে আসে এবং প্রস্রাবের চাপ কম হয়। এছাড়াও গর্ভাবস্থায় গোপনাঙ্গ পরিষ্কার রাখা উচিত। কারণ এই সময় ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ করলে মা ও শিশুর দুজনের স্বাস্থ্য ঝুকি থাকে।
শেষ কথা: গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবে ইনফেকশনের লক্ষণ ও প্রতিকার
গর্ভাবস্থায় মেয়েদের নানা ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে প্রস্রাবে ইনফেকশন। প্রস্রাবের এই সমস্যা কি ডাক্তারি ভাষায় বলা হয় ইউরিন ইনফেকশন। এই ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ হলে কিডনির সমস্যা হয়।
এর পাশাপাশি গর্ভের শিশুর স্বাস্থ্য ঝুকি হয়। এই কারণে গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। গর্ভাবস্থায় প্রস্রাবে ইনফেকশনের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে সকলের জেনে থাকা প্রয়োজন।
উপরে গর্ভ অবস্থায় কি কি সমস্যা হয় এবং সমস্যা থেকে পরিত্রাণের উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। লেখার মধ্যে কোন ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন। সম্পন্ন লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
0 মন্তব্যসমূহ